শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ০১:১২ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কুড়িগ্রামে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টার সীলগালা করলো ভ্রাম্যমান আদালত গোদাগাড়ীতে ভেজাল সার বিক্রির দায়ে ব্যবসায়ীকে জরিমানা ও কারাদণ্ড রূপগঞ্জে রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ৮৭৮কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ বাগমারায় বিএনপির একাংশের সমাবেশ ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া গাজীপুরে ২৪ ঘণ্টায় দুই সাংবাদিকের উপর হামলা: রিপোর্টার তুহিন নিহত, আরেকজন গুরুতর আহত দেশবরণ্য সাংবাদিক সাঈদুর রহমান রহমান রিমনের রুহের মাগফিরাত কামনায় স্মরণ সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত ১২ মাসে সরকারের ১২ সাফল্য তুলে ধরলেন প্রেস সচিব শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে যাত্রীবাহী মিনিবাস পুকুরে উল্টে আহত ২০,নিখোঁজ ১ মোহনপুরে গভীর রাতে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে কোল্ড স্টোরেজে ডাকাতি, টাকাসহ মালামাল লুট ভূমি অধিগ্রহণে ঘুষ বাণিজ্য, নরসিংদীতে ক্ষতিগ্রস্তদের আহাজারি
আ.লীগ নেতা আতিক হত্যা মামলার রায় ২ ডিসেম্বর

আ.লীগ নেতা আতিক হত্যা মামলার রায় ২ ডিসেম্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলার কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ  চেয়ারম্যান ও তৎকালীন উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী হত্যা মামলার রায় ঘোষণার তারিখ পিছিয়েছে।

আগামী ২ ডিসেম্বর নতুন দিন  ধার্য করেছেন আদালত।

আজ সোমবার (১৬ নভেম্বর) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন।

এদিন মামলাটি রায় ঘোষণার জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় নতুন এ দিন ধার্য করেন আদালত। এর আগে গত ১০ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের জন্য ৩০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।

এ মামলার আসামিরা হলেন গুলজার হোসেন, শম্পা, আশিক, শিহাব আহম্মেদ ওরফে শিবু, আহসানুল কবির ইমন, তাজুল ইসলাম তানু, জাহাঙ্গীর খাঁ ওরফে জাহাঙ্গীর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে আমিন ওরফে টুন্ডা আমিন।

আসামিদের মধ্যে শম্পা, জাহাঙ্গীর ও আহসানুল কবীর বর্তমানে কারাগারে। গত ১০ আগস্ট আদালত জামিন বাতিল করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। অপর আসামিরা পলাতক।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন মুক্তিযোদ্ধা ও ইউপি চেয়ারম্যান আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী। পরদিন ১১ ডিসেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের পাশ থেকে তার আগুনে পোড়া লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। আসামিরা তাকে হত্যা করার পর মৃতদেহ গোপন করার উদ্দেশ্যে তা পুড়িয়ে ফেলে। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা কাগজ ও এটিএম কার্ড দেখে লাশ শনাক্ত করেন নিহতের ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী।

ঘটনায় নিহতের ছেলে কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৫ সালের ২ জুলাই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com